অরণ্য প্রাণী সংরক্ষণ (Wildlife Conservation)

wildlife Conservation (অরণ্য প্রাণী সংরক্ষণ)-অরণ্যে পৃথিবীর প্রাণ। আর অরণ্য সম্পদ ও অরণ্য প্রাণী তার সৌন্দর্য, তার চঞ্চল প্রাণের স্বরূপ। বিকাশের কোন এক পর্বে পৃথিবী অরন্যে আবৃত ছিল। তারপর কেটে গেল লক্ষ বছর ।এসেছে মানুষ, গড়ছে সভ্যতা। আর এই কাজ সবথেকে বেশি ধ্বংস হয়েছে অরণ্য। হারিয়ে গেছে অন্যের সম্পদ। নষ্ট হয়েছে পরিবেশ। আজ তাই বিপন্ন মানবসমাজ। যেন ধ্বংসের দিন গুনছে।

ভূমিকা:

অরণ্যে পৃথিবীর প্রাণ। আর অরণ্য সম্পদ ও অরণ্য প্রাণী তার সৌন্দর্য, তার চঞ্চল প্রাণের স্বরূপ। বিকাশের কোন এক পর্বে পৃথিবী অরন্যে আবৃত ছিল। তারপর কেটে গেল লক্ষ বছর ।এসেছে মানুষ, গড়ছে সভ্যতা। আর এই কাজ সবথেকে বেশি ধ্বংস হয়েছে অরণ্য। হারিয়ে গেছে অন্যের সম্পদ। নষ্ট হয়েছে পরিবেশ। আজ তাই বিপন্ন মানবসমাজ। যেন ধ্বংসের দিন গুনছে। কিন্তু এ হতে দেওয়া যায় না। আবার সভ্যতা কে হারালেও আমাদের চলবে না। তাই প্রয়োজন দ্রুত কার্যকারী পরিকল্পনা গ্রহণ। যাতে এই সপ্রাণ গ্রহটি রক্ষা পায়। তার অরণ্য অরণ্য সম্পদ।রক্ষা পায় মানবসভ্যতা সভ্যতা।

অরণ্য ও অরণ্য সম্পদ রক্ষার কারণ:

আমাদের জন্যই অরণ্য রক্ষা করা প্রয়োজন কারণ, এই পৃথিবী ছাড়া আমাদের আর কোন আশ্রয় নেই। এখান থেকে বিচ্যুত হলে আমরা কোথায় স্থান পাব? সত্যিই যদি একদিন এমন বিপর্যয় ঘটে প্রকৃতির মধ্যে ‘গ্লোবাল ওয়ার্মিং’- এর ফলে? এক মুহূর্তে ধ্বংস হবে সমগ্র মানুষ তথা বিশ্বের প্রাণীকুল। ‘গ্লোবাল ওয়ার্মিং’ অর্থ বিশ্ব উন্নয়ন প্রতিরোধ করার একমাত্র ক্ষমতা রাখে অরণ্য।তাই অরণ্য রক্ষা করতে হবে। বাঁচাতে হবে অরণ্য প্রাণীদের। অন্যথায় জৈব শৃংখল নষ্ট হবে। বিপন্ন হবে পরিবেশের ভারসাম্য।সে এক মহা ভয়ংকর দিক।

অরণ্য প্রাণী সংরক্ষণ:

এই সমস্ত দিক চিন্তা করে মানুষ আজ পরিবেশ রক্ষায় সচেতন হয়ে উঠেছে। অরণ্য রক্ষার পাশাপাশি অন্য প্রাণীদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য সারা বিশ্বে আজ সরকারি ও বেসরকারি স্তরে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। গড়ে তোলা হচ্ছে অভ্যয়ারণ্য, ‘ন্যাশনাল পার্ক’। ঘোষিত হয়েছে বা গৃহ প্রকল্প কুমির প্রকল্প ইত্যাদি। সংরক্ষিত প্রাণীর তালিকা আনা হয়েছে বহু প্রজাতিকেই। এই পৃথিবীতে জলভাগ স্থলভাগ মিলিয়ে প্রায় এক কোটির ওপর প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ বাস করে।তার মধ্যে মানুষের জানা প্রজাতির সংখ্যা প্রায় কুড়ি লক্ষ। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র 2% প্রাণী সংরক্ষণ তালিকাভুক্ত হয়েছে।

বিভিন্ন উদ্যোগ:

সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা প্রতিষ্ঠানে বিষয়ে কাজ করেছেন।গড়ে তোলা হয়েছে ‘বনদপ্তর’। সারা বিশ্বের সঙ্গে সঙ্গে ভারতবর্ষে পড়তে বছর 5 জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করা হচ্ছে ।নানা উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সচেতন করা হচ্ছে মানুষকে।

উপসংহার:

দূষণ মুক্ত হোক এই বিশ্ব। নির্মল হোক জল, আলো,বাতাস।সুন্দর হোক মানুষের জীবন।প্রকৃতি রক্ষা পাক। সবাইকে নিয়ে মানুষ বেঁচে থাকুক আনন্দে |




সমাপ্ত


Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts
Scroll to Top